রফিক বিশ্বাস(তারাকান্দা):ময়মনসিংহের তারাকান্দায় নীরবে গোপনে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ডিলারের নিকট থেকে উৎকোচ আদায় ও ভোক্তাদের কার্ড থাকার পরও ডিলারের কাছে চাল কিনতে না পারার অভিযোগ উঠেছে। পরিদর্শনের নামে ডিলারের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে এক হাজার টাকা।
জানা যায়,তারাকান্দা খাদ্য কর্মকর্তার কার্যালয় একটি ভাড়াটিয়া কক্ষে গলি পথে চলছে। অফিসের কোনো সাইন বোর্ড নেই। সাইন বোর্ড বিহীন অন্ধকার কক্ষে সিন্ডিকেট গড়ে তুলছে খাদ্য কর্মকর্তা। একাধিক খাদ্যবন্ধব চাল বিক্রি ডিলার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে লড়াই করা ঠিক না। তাই খাদ্য কর্মকর্তা চাহিদা মেনে চালের চালান দিতে হয়। চাল বিক্রিকালে পরিদর্শনে এক হাজার টাকা গুনতে হয়। যেন এ অনিয়ম দুর্নীতি দেখার কেউ নেই! একাধিক ভুক্তভোগী জানান,খাদ্য কর্মকর্তার যোগসাজশ্যে ইউপি চেয়ারম্যান অনলাইন সুবিধাভোগীদের তালিকা করলেও সিংহ ভাগ কার্ড সুবিধিভোগীরা পায়নি।
সূত্র জানায়, চাল বিক্রি কালে তদারকি কর্মকর্তা (ট্যাগ অফিসার) মাঝে মধ্যে ২/১ ঘণ্টা থাকলেও নির্ধারিত সময় দোকান খোলা অবস্থা পাওয়া যায়নি। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সফল উদ্যোগ লুটপাট করছে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ও তাদের গড়া কালোবাজারি সিন্ডিকেট। প্রধানমন্ত্রী সুফল জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌছে দেয়ার জন্য ভুক্তভোগীরা সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এমপি’র হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Leave a Reply