মফিজ উদ্দিন তালুকদার(ময়মনসিংহ)।। প্রাথমিক বিদ্যালয় শেষে মাধ্যমিক বিদ্যালয়।কৈশোর কাল কাটে ঐ সময়ে দুই বন্ধুর।দীর্ঘ ৫ বৎসর পড়াশোনা করা হয়েছিলো এক সাথে।টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ১৯৯১ সন।
বলছিলাম,ময়মনসিংহ সদরের ভাবখালী ইউনিয়নের চুড়খাই বাজার এলাকার পনঘাগড়া ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত কাজী বাড়ীর কৃতীসন্তান কাজী মারুফুল ইসলাম হিমেল এবং টাঙ্গাইল ধনবাড়ি উপজেলার মোঃ আরিফুল ইসলাম আরিফ নামের সেই দুই সহপাঠী বন্ধুর কথা।
হিমেল খালার বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করতেন এবং আরিফ তার নিজ এলাকায় পড়াশোনা করতেন।
ময়মনসিংহ সদরের চূড়খাই বাজারের শাহ আলম মন্ডল লিটন এর মন্ডল এন্টারপ্রাইজ নামীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হঠাৎ দুই বন্ধুর দেখা।
বন্ধু আরিফ এর বাড়ি টাঙ্গাইল হলেও ময়মনসিংহ শহরের নেক্সাস হসপিটালের স্বত্বাধিকারীদের মধ্যে অন্যতম একজন হিসেবে কর্মরত আছেন। এছাড়া ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের বেলতলী এলাকায় আরেকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে তার।অপরদিকে কাজী হিমেল তার বাড়ির পাশের দোকানে প্রতিদিনের মতো চায়ের আড্ডায় পরন্ত বিকেলে একটু সময় কাটাচ্ছিলেন। সেই সময় হঠাৎ করে ৩৩ বৎসর পর উক্ত দোকানে দেখা মিলে দুই বন্ধুর। এসময় যেন দুই বন্ধুর এক কুশল বিনিময় শুরু হয়। একে অপরকে বুকে জড়িয়ে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
শুরু হল অতীতের স্মৃতি বিজরিত আলাপচারিতা। দীর্ঘ বছর পর বন্ধুকে কাছে পেয়ে আপ্যায়নের আয়োজন করা হয় তখন।
সেই আনন্দ মুহূর্তে উপস্থিত ছিলেন,কাজী হিমেলের অন্যান্য বন্ধুদের মধ্যে সাংবাদিক মফিজ উদ্দিন তালুকদার,শাহ আলম লিটন মন্ডল,কাজী গোলাম মাওলা তোফায়েল,কাজী সুজন প্রমুখ।
Leave a Reply